








বন্ধুযোগ-এর পথচলা
একজন পরিপূর্ণ মানুষ কখনোই তার নাড়ির টান থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারে না। পারে না তার শৈশব কৈশোরের স্মৃতি থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে, বন্ধুদের বিচ্ছিন্ন করতে, নিজ জন্মভূমির প্রকৃতি এবং মানুষের বন্ধনকে ছিন্ন করতে, তাই কর্মের তাগিদে দেশ বিদেশে যেখানেই থাকুক না কেন নিজ এলাকার আলো বাতাসের ঘ্রাণ নিতে চায়। চায় এলাকার বন্ধু-বান্ধব ও মানুষের পাশে দাঁড়াতে এবং নিজের পাশে তাদেরকে রাখতে। তাই সংগঠন হলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে বন্ধুসহ সকল মানুষের কল্যাণে কাজ করা যায়। মানুষে মানুষে বন্ধুত্বের বিকাশ ঘটানো যায়, রবীন্দ্রনাথ বলেছেন আমরা বন্ধুর কাছ থেকে মমতা চাই, সমবেদনা চাই, সাহায্য চাই। সেজন্য বন্ধুকে চাই। হয়রত আলী (রা:) বলেছেন মানুষের দু:খ দেখে তুমি যদি তার বিপদে এগিয়ে না আসো তবে মনে রেখো তুমি ও একদিন বিপদে পড়বে তখন কেউ তোমার কান্না শুনবে না। ইংরেজীতে একটি কথা আছে A man who builds wall instead of bridge has no right to complain if he is alone অর্থাৎ কেউ যদি সেতুর বদলে প্রাচীর রচনা করে নি:সঙ্গ হলে অভিযোগ করার অধিকারটিও সে হারায়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্র মতে মানুষের মধ্যে রজ: গুন রয়েছে তম: গুন ও রয়েছে। রজ: গুণ হলো সৎকর্ম। সবধর্মই সৎকর্মকে মানুষের সর্বোচ্চ গুণ হিসেবে বিবেচনা করে। এমনই আবেগ থেকে নেত্রকোনা জেলা সদরে বসবাসরত ১১ (এগারো) জন তরুণ যুবক এর নেতৃত্বে নিজেদেরকে ও নেত্রকোনা জেলার সমবয়সী বন্ধুদেরকে এবং জেলাবাসীকে সহযোগিতার করার জন্য একই ছাতার ছায়ায় জড়ো করার উদ্যোগ গ্রহন করে ২৪ই নভেম্বর ২০০৩ সালে “বন্ধুযোগ” সংগঠন প্রতিষ্ঠা করা হয়।

সভাপতির বাণী
নেত্রকোনা জেলার আমাদের প্রিয় সংগঠন “বন্ধুযোগ’’, ২০০৩ সাল থেকে একটি সম্পূর্ণ……….

সাধারণ সম্পাদকের বাণী
আমাদের প্রিয় সংগঠনটি গঠনের পেছনে যে মূল অনুপ্রেরণা কাজ করেছে, তা হলো সমাজ, দেশ এবং……